পেরুর এই কাহিনী জানেন কি আপনি, জানতে হলে ক্লিক করুন একবার!
পেরুর রাজধানী লিমা থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত নাজকা মরুভূমির বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে রয়েছে এই নাজকা লাইন। প্রায় ৮০ কিলোমিটার লম্বা ও ৪৫০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত রয়েছে এটি।এই বিশাল এলাকা জুড়ে মাটির উপর খোদাই করা রয়েছে বিভিন্ন রকম ছবি ও নকশা। পশু-পাখির ছবি ছাড়াও রয়েছে সরলরেখা ও জ্যামিতিক নকশা। মাটির উপরের এই বিশালাকার সব ভূচিত্রগুলিকেই বলে নাজকা লাইন।নাজকা মালভূমি জুড়ে অঙ্কিত এ সব ভূচিত্রগুলো এতো বিশাল যে, আকাশ থেকে না দেখলে সেগুলোর অবয়ব বোঝা যায় না।নাজকা রেখা দিয়ে তৈরি চিত্র বা নকশাগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়— জিওগ্লিফ এবং বায়োমর্ফ।বায়োমর্ফ বলতে বোঝায় জীবজগৎ অর্থাৎ পশু-পাখি বা গাছপালার ছবি। জিওগ্লিফ হল পৃথিবীর বুকে আঁকা জ্যামিতিক নকশা। নাজকার উপর প্রায় শতাধিক এমন জ্যামিতিক নকশা চোখে পড়ে।
বারবার এটা বলা হয়েছে যে ইনকার থেকেও প্রাচীন ৫ টি সভ্যতা গড়ে উঠেছিল পেরু অঞ্চলে। মায়া সভ্যতা হলো প্রথম। যেটি একটি বিশেষ ও বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে ছড়িয়ে ছিল। সেখানে ঈশ্বর কনসেপ্ট ভীষণ জীবন্ত ছিল। হ্যাঁ ভীষণ জীবন্ত....সুবিশাল, দীর্ঘ ! ..জানেন তো কিছু রহস্য রহস্য থাকাই ভালো। রাতের বেলা আপনি ডাওহিল , ভাঙা বাড়ি, সেমেট্রিতে গিয়ে বসে বসে থাকলে কি বোর হবেন না!