কেউ চেনেনা এই বিশালকে,এক ক্লিকে জানুন হে প্রভুর কণ্ঠস্বরের স্রষ্টা কে!!No body know the name of Bishal,know the name of He Prabhu,s creator by one click!
পরে ভিকি তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টে বিশালের ওই ভিডিয়ো পোস্ট করেন। প্রথম তিন দিনে দর্শক জুটে যায় ১.০৭ লক্ষ! এর পর আর হিসেব নেই। ফেসবুকে শেয়ারের পর শেয়ার, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম কোথায় নেই ‘হে প্রভু’৷ বিভিন্ন ভাষায় কমেডি, নন-কমেডি রিলে শোনা যায় বিশালের গলা। কিছু ব্লগার তাঁর শব্দগুচ্ছের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করেও দর্শক টানছেন। লক্ষ্যে পৌঁছতে এক গেমার তার অনলাইন গেমেওজুড়ে দিয়েছেন বিশালের ওই ‘হে প্রভু’৷ ওড়িশায় এক সঙ্গীতানুষ্ঠানে বিশালের কথার অংশবিশেষ নিয়ে প্রদর্শন করা হয়েছে ‘লাইট অ্যান্ড মিউজিক’ শো। রেডিয়ো জকিরাও তাঁদের অনুষ্ঠানে কথায় কথায় ‘হে প্রভু’ বলে হাসছেন, হাসাচ্ছেন। মিম, কমেডি সবেই উপস্থিত বিশাল-কণ্ঠের ‘হে প্রভু’৷
এত ভাইরাল, এত রিলে যুক্ত হচ্ছে যাঁর কণ্ঠ, তাঁর জীবনযাত্রায় কিন্তু কোনও ফারাক হয়নি। “কী করে হবে?”, বিশাল বলেন, “একটি টাকাও আমার বা ভিকির অ্যাকাউন্টে তো জমা পড়ছে না।”
কী করে ওই সূত্রে রাজস্ব আসে, কার কাছে কণ্ঠ ব্যবহারের মাসুল দাবি করতে হয়, কিছুই জানেন না আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এই এম কম পডুয়া। তবু তিনি খুশি, বন্যার কথা মানুষ ভুলতে বসলেও ভোলেনি তাঁর ‘হে প্রভু, হে হরিনাম...’৷ এখনও রাস্তায় বার হলে তাঁকে দেখে পরিচিত-অপরিচিতেরা বলে ওঠেন ‘হে প্রভু’।